মোবাইল ব্যাংকিং এর গ্রাহকরা ঋণ পাবে এখন। সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত গ্রাহক পর্যায়ের গ্রাহকদের ঋণ দেওয়া হবে, এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ১০০ কোটি টাকার তহবিল গঠন করা হয়েছে।
কত টাকা হবে ঋণের সুদের হার, কত সময়ের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে, কোন কোন মোবাইল ব্যাংকের গ্রাহকরা ঋণ পাবে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
সুবিধা বঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে মুখ্য দেখিয়ে এ ঋণ চালুর ব্যবস্হা নেওয়া হয়েছে। যেহেতু ঋণের নাম ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণ, তাই এই ঋণ দেওয়া হবে ইন্টারনেট ব্যাংকিং বা আই ব্যাংকিং, মোবাইল অ্যাপস, মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট, ই ওয়ালেট এপের মাধ্যমে।
যেসব মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে ঋণ দেওয়া হবে তার মাঝে রয়েছে নগদ, বিকাশ, রকেট, উপায়, শিউর ক্যাশ, উপায়, টি ক্যাশ, এম ক্যাশ, ওকে ওয়ালেট, সেলফিন ইত্যাদি।
মোবাইল ব্যাংকিং ঋণের সুদ
এই ঋণ দেওয়া দেওয়া হবে ৯% সুদে, যা হবে বাৎসরিক সুদের হার। থাকবে না কোন সার্ভিস চার্জ, যার ফলে অতিরিক্ত খরচ পাতি দিতে হবে না গ্রাহকদের।
মোবাইল ব্যাংকিং ঋণ পরিশোধ সময়
গ্রাহকরা সর্বোচ্চ ৬ মাসে ৬ কিস্তি, মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্টে টাকা জমা রেখেই ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন।
মোবাইল ব্যাংকিং ঋণ প্রদান পদ্ধতি
ঋণ নিতে ব্যাংকে যেতে হবে না আর। মোবাইল ব্যাংকিং এর অ্যাপসে ঋণের আবেদন সাবমিট করে ঋণ নেওয়া যাবে। সুদি ব্যাংকের পাশাপাশি ইসলামি ব্যাংকগুলোও শরিয়াহ নীতি মেনেই ঋণের পরিবর্তে তাদের গ্রাহকদের বিনিয়োগ সুবিধা দিতে পারবে।